Revolutionary democratic transformation towards socialism

বিল্পবী নারী নেত্রী কমরেড হেনা দাসের নবম মৃত্যুবার্ষিকীতে সিপিবি’র শ্রদ্ধা নিবেদন


ব্রিটিশবিরোধ সংগ্রাম, মুক্তিযুক্ত, শিক্ষক আন্দোলন, নারী মুক্তির লড়াই- প্রখ্যাত নারী নেত্রী, বাংলাদেশে কমিউনিস্ট আন্দোলনের কিংবদন্তী নেত্রী কমরেড হেনা দাসের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ২০ জুলাই নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। কমরেড হেনা দাসের নবম মৃত্যুবার্ষিকীতে এই মহান নেত্রীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান সিপিবি’র নেতৃবৃন্দ। আজ ২০ জুলাই দুপুর ১২টায় সিপিবি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনে বিপ্লবী কমরেড হেনা দাসের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সিপিবি'র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসালাম সেলিমের নেতৃত্ব সিপিবি’র নেতৃবৃন্দ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নারী নেত্রী ও সিপিবি প্রেসিডিয়াম সদস্য কমরেড লক্ষ্মী চক্রবর্তী, প্রেসিডিয়াম সদস্য কমরেড আবদুল্লাহ ক্বাফি রতন, কমরেড অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কমরেড মাকসুদা আখতার লাইলী, লুনা নূর ও সিপিবি নারী সেল-এর নেতৃবৃন্দ। শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সিপিবি’র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অবিচল ছিলেন বিপ্লবী কমরেড হেনা দাস। মুক্ত মানবের মুক্ত সমাজ তথা সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার মহান ব্রত নিয়ে মাত্র ১৪ বছর বয়সে কমরেড হেনা দাস সংগ্রামে অবতীর্ণ হন। তিনি ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি শাসন-শোষণের শৃঙ্খল ছিন্ন করে দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছেন। বঞ্চিত নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক। কমরেড হেনা দাসের মতো বহুমুখী ধারার আন্দোলনের অনন্য নেত্রী এদেশে খুবই কম জন্মেছেন। এদেশের প্রগতিশীল আন্দোলনের প্রতিটি পর্যায়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছেন কমরেড হেনা দাস। তরুণ প্রজন্মকে তাঁর বিপ্লবী জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণের আহ্বান জানান কমরেড সেলিম।

Print প্রিন্ট উপোযোগী ভার্সন

Login to comment..